শনিবার , ১৩ আগস্ট ২০২২ | ৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
insidebusinessnews.com
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন-আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. খেলাধুলা
  7. গল্প
  8. জাতীয়
  9. ধর্ম
  10. প্রবাস
  11. ফিচার
  12. বাণিজ্য
  13. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  14. বিনোদন
  15. বিভাগীয় সংবাদ

ইসলামে ইবাদতের শ্রেষ্ঠ সময় যৌবনকাল

প্রতিবেদক
Newsdesk
আগস্ট ১৩, ২০২২ ৮:৫০ অপরাহ্ণ

মানুষের জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদ যৌবনকাল। ইসলামে এ সময়ের ইবাদতের মর্যাদাও সবচেয়ে বেশি। মহান আল্লাহ মানুষকে তার এই বিশেষ নিয়ামত দিয়ে পরীক্ষা করেন। যারা তাতে উত্তীর্ণ হন, তারাই সফল হন। আর যারা তা অবহেলা করবেন, তারা ব্যর্থ। যে ব্যক্তি তার যৌবনকে আল্লাহর ইবাদতে ব্যয় করবেন, কিয়ামতের দিন তিনি মহান আল্লাহর আরশের ছায়াতলে আশ্রয় পাবেন।

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আল্লাহ সাত ব্যক্তিকে তাঁর (আরশের) ছায়ায় স্থান দেবেন। যেদিন তার ছায়া ছাড়া আর কোনো ছায়া থাকবে না। (এর মধ্যে) ওই যুবক, যার যৌবন অতিবাহিত হয় আল্লাহর ইবাদতে আনুগত্যে। (বুখারি: ৬৬০; মুসলিম: ১০৩১)

যৌবনকাল মানুষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নিয়ামত। এ সময় মানুষের ইবাদতের শক্তি ও সুস্থতা দুটিই থাকে। এ সময় একজন মানুষ যতটা শুদ্ধতা ও দৃঢ়তার সঙ্গে আমল করতে পারে, বৃদ্ধ হয়ে গেলে তা অনেক সময় সম্ভব হয় না। তাই এই মহামূল্যবান নিয়ামত কোনোভাবেই অবহেলায় কাটানো উচিত নয়। কারণ, কিয়ামতের দিন যৌবনকালের সময়ের হিসাব নেওয়া হবে।

যৌবনকালের গুরুত্বপূর্ণ কিছু ইবাদত

দৃষ্টিকে সংযত রাখা

রাসুল (সা.) বলেন, কোনো মুসলমান বান্দার দৃষ্টি যখন কোনো নারীর সৌন্দর্যের প্রতি প্রথমবার পড়ে যায়, অতঃপর সে তার দৃষ্টি সরিয়ে নেয় (তার দিকে তাকায় না), যার কারণে আল্লাহ তাআলা তাকে এমন ইবাদত করার তাওফিক দান করবেন, যার মিষ্টতা ও স্বাদ সে অবশ্যই অনুভব করবে। (মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ২২১৭৯)

মিষ্টভাষী ও চরিত্রবান হওয়া

রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি তার দুই মাড়ির মধ্যখান (জিহ্বা) এবং দুই ঊরুর মধ্যখানের (লজ্জাস্থান) হেফাজতের দায়িত্ব নেবে, আমি তার জান্নাতের দায়িত্ব নিলাম। (বুখারি, হাদিস : ৬৪৭৪)

পরকালের প্রস্তুতি নেওয়া

হাদিস শরিফে এসেছে, বুদ্ধিমান তো সে-ই, যে নিজেকে উপলব্ধি করতে পারে ও মৃত্যুর পরবর্তী জীবনের জন্য আমল করে। (তিরমিজি শরিফ, হাদিস : ২৪৫৯)

মাতা-পিতার সেবা করা

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘ওই ব্যক্তির নাক ধুলায় ধূসরিত হোক! ওই ব্যক্তির নাক ধুলায় ধূসরিত হোক। ওই ব্যক্তির নাক ধুলায় ধূসরিত (অর্থাৎ সে ধ্বংস হোক)। জিজ্ঞেস করা হলো, হে আল্লাহর রাসুল! কে সে? তিনি বলেন, যে ব্যক্তি মাতা-পিতা উভয়কে অথবা তাদের কোনো একজনকে বার্ধক্য অবস্থায় পেল, অথচ সে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারল না, সে ধ্বংস হোক। ’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২৫৫১)

সর্বশেষ - অন্যান্য

আপনার জন্য নির্বাচিত

এবার ‘জানুয়ারি’ বানান বলতে পারলেন না শিক্ষিকা, ভিডিও ভাইরাল

অধিনায়ক শান্তর সেঞ্চুরিতে সহজ জয় টাইগারদের

মহানবীর (সা.) শিক্ষা মানবজাতির জন্য অনুসরণীয় : প্রধানমন্ত্রী

স্টেশন এলাকায় ছুরিকাঘাতে এনজিও কর্মকর্তা খুন

ঐতিহাসিক ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধু প্রতিক্রিতিতে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন ও জেলা আওয়ামী লীগের পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ

পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে গ্রেপ্তারের দাবি চরমোনাই পীরের

বঙ্গভবনে ঈদের নামাজ আদায় করলেন রাষ্ট্রপতি

প্রেমের টানে ভারতের কিশোরী ফরিদপুরে, বিয়ের আসর থেকে উদ্ধার

স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ঢাকায়।

‘শিবির সন্দেহে’ ঢাবির হলে শিক্ষার্থীকে রাতভর নির্যাতনের অভিযোগ