শুক্রবার , ২৬ মে ২০২৩ | ২৯শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
insidebusinessnews.com
  1. অন্যান্য
  2. অপরাধ
  3. অর্থনীতি
  4. আইন-আদালত
  5. আন্তর্জাতিক
  6. খেলাধুলা
  7. গল্প
  8. জাতীয়
  9. ধর্ম
  10. প্রবাস
  11. ফিচার
  12. বাণিজ্য
  13. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  14. বিনোদন
  15. বিভাগীয় সংবাদ

চলতি অর্থবছরের জুলাই-এপ্রিল হিলি স্থলবন্দরে রাজস্ব ঘাটতি ১৪৭ কোটি ২১ লাখ টাকা

প্রতিবেদক
Newsdesk
মে ২৬, ২০২৩ ১১:৫৬ অপরাহ্ণ

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে রাজস্ব আহরণের ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১৪৭ কোটি ২১ লাখ টাকা। অর্থবছরের এ সময়ে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫০২ কোটি ৪২ লাখ টাকা। আহরণ হয়েছে ৩৫৫ কোটি ২১ লাখ টাকা। কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বলছে, শুল্কযুক্ত পণ্য আমদানি কমে যাওয়ায় রাজস্ব আহরণও কমেছে।

হিলি স্থল শুল্ক স্টেশন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বিগত অর্থবছরের তুলনায় খানিকটা বাড়িয়ে চলতি অর্থবছরে ৬০৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সেই হিসেবে অর্থবছরের জুলাইয়ে বন্দর থেকে ৪২ কোটি ৭৪ লাখ টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আহরিত হয়েছে ২৪ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। আগস্টে ৪৯ কোটি ৬ লাখ টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ৩৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা, সেপ্টেম্বরে ৪২ কোটি ১৪ লাখ টাকার বিপরীতে ৩৬ কোটি ৯৯ লাখ, অক্টোবরে ৫৩ কোটি ৪৪ লাখ টাকার বিপরীতে ৩৭ কোটি ৪৩ লাখ, নভেম্বরে ৫৬ কোটি ৩৫ লাখ টাকার বিপরীতে ৪৭ কোটি ২৫ লাখ, ডিসেম্বরে ৫০ কোটি ৩৩ লাখ টাকার বিপরীতে ২৮ কোটি ৩৬ লাখ, জানুয়ারিতে ৪৯ কোটি ৭১ লাখ টাকার বিপরীতে ২৪ কোটি ১৭ লাখ, ফেব্রুয়ারিতে ৪৭ কোটি ৮৮ লাখ টাকার বিপরীতে ২৫ কোটি ৭৭ লাখ, মার্চে ৪৮ কোটি ৪০ লাখ টাকার বিপরীতে ৫৭ কোটি ৯৭ লাখ, এপ্রিলে ৬২ কোটি ৩৭ লাখ টাকার বিপরীতে ৩৪ কোটি ১২ লাখ টাকা রাজস্ব আহরণ হয়েছে।

হিলি স্থল শুল্ক স্টেশন উপকমিশনার বায়জিদ হোসেন বলেন, ‘হিলি স্থলবন্দর থেকে মোটামুটি যেসব পণ্য থেকে বেশি শুল্ক আহরণ হয় সেসব পণ্যের আমদানি কমেছে। যে কারণে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হচ্ছে না। বন্দরে যে জিরা আমদানি হতো তার পরিমাণ কমে গেছে। গেল জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে জিরা আমদানিতে একেবারে ধস নেমেছে। আগের চেয়ে এখন মাত্র ৪০ ভাগ জিরা আমদানি হচ্ছে। আমরা আশা করেছিলাম ঈদুল আজহাকে ঘিরে দেশে মসলার চাহিদা থাকে এতে করে বন্দর দিয়ে জিরার আমদানি বাড়বে, কিন্তু তেমন কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।’

তিনি আরো বলেন, ‘জিরার পর পাথর আমদানিও কমেছে। গত বছরের তুলনায় এ বছরের একই সময়ে প্রায় সাড়ে তিন লাখ টন পাথর কম আমদানি হয়েছে। এছাড়া বন্দর দিয়ে অনেক ফুচকা আমদানি হতো, সেটির আমদানিও একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে। সেই সঙ্গে দুই মাসের বেশি সময় ধরে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি বন্ধ রয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব না হলেও গত অর্থবছরে যা আদায় হয়েছিল, তার চেয়ে রাজস্ব বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।’

সর্বশেষ - অন্যান্য

আপনার জন্য নির্বাচিত

বান্দরবানের চিম্বুক পাহাড়ে পাঁচ তারকা হোটেল ও বিনোদন পার্ক নির্মাণের প্রতিবাদে জাতীয় জাদুঘরের সামনে সংহতি সমাবেশ ।

ভালোবাসা দিবসে বিয়ে করলেন ক্রিকেটার নাসির

বিএনপি নেতাকর্মীদের মুখে গুম-খুনের অভিযোগ মানায় না: কামরুল ইসলাম

নতুন ঠিকানায় কুড়িয়ে পাওয়া সেই নবজাতক

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষ, আহত ৩

বেশি দামে ডিম বিক্রি করায় সাড়ে ৪ লাখ টাকা জরিমানা

বাংলাদেশ কারিগিরি শিক্ষা বোর্ডের অনুমোদন পেলো রাজশাহীর গ্লোবাল নলেজ ইন্টারন্যাশনাল।

আঞ্জমান শিরিন এর জন্মদিনে কলিকাতা থেকে ভক্ত সন্তানের চিঠি

ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক আটক

শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর