ঢাকা: আজ শনিবার (৬ মার্চ) সকালে আসন্ন স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক বঙ্গবন্ধু এভিনিউ-এর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বৈঠক অনুস্থিত হয়।
করোনার কারণে এর আগে স্থগিত মুজিববর্ষের অনুষ্ঠান ডিসেম্বর পর্যন্ত এবং ২৬ মার্চ থেকে বছরব্যাপী স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তি জাকজমকভাবে উদযাপন করতে চায় আওয়ামী লীগ। এই দুই অনুষ্ঠানের কর্মসূচি ঠিক করতেই আওয়ামী লীগের বৈঠক। সভার শুরুতে দলের সাধারন সম্পাদক যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এম,পি ৫০তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের বিভিন্ন কর্মসূচী সর্ম্পকে লিখিত কক্তব্য পাঠ করেন। এতে জানানো হয়, ২৬ শে মার্চ দেশে আসছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীসহ অন্তত চারদেশের সরকার প্রধান।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনে বিএনপির প্রথমবারের মতো কর্মসূচির উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন তোলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। বলেন, বঙ্গবন্ধুর সেই ভাষণ নিষিদ্ধ করেছিলো বিএনপি। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তির অনুষ্ঠান দন্ডপ্রাপ্ত তারেক রহমানকে দিয়ে উদ্বোধন করায় বিএনপির সমালোচনা করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। বিএনপি আবারো চক্রান্তের পথ বেছে নিয়েছে মন্তব্য করেন ওবায়দুল কাদের। বিএনপির ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের সিদ্ধান্তকে লোক দেখানো বলছে আওয়ামী লীগ। সেইসাথে দন্ডপ্রাপ্ত তারেক রহমানকে দিয়ে সুবর্ণ জয়ন্তীর কর্মসূচির উদ্বোধনকে জাতির সাথে তামাশা বলেও মন্তব্য দলটির সাধারণ সম্পাদক। অভিযোগ, সম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে নিয়ে আবারো দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত বিএনপি।