এ ব্যাপারে চুপ রয়েছে সোনালী ব্যাংক। অবশেষে এক মাস পর বিষয়টি সুরাহা করতে না পেরে তদন্তে নেমেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
গত ৬ জুলাই দুপুরে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এক কর্মকর্তা ব্যাংকটির অপর শাখায় টাকা ট্রান্সফার করতে সোয়া ৩ কোটি টাকার একটি ভাউচার জমা দেন গাইবান্ধার সোনালী ব্যাংকের প্রধান শাখায়। সেই টাকা ডাচ বাংলা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের জমা হওয়ার কথা থাকলেও জমা হয় আমির ইন্টারন্যাশনাল নামক একটি প্রতিষ্ঠানের হিসাব নাম্বারে।
বিষয়টি ডাচ বাংলা ব্যাংকের পক্ষ থেকে সোনালী ব্যাংককে একাধিকবার জানানো হলেও নেয়া হয়নি কোনো ব্যবস্থা।
সম্প্রতি সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বিষয়টি মৌখিকভাবে পিবিআইকে অবগত করলে আবারও আলোচনায় আসে সরকারি এ ব্যাংকের আর্থিক অব্যবস্থাপনার বিষয়টি। এ ঘটনায় আইনগত সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন গাইবান্ধা পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার এ আর এম আলিফ।
তবে বিষয়টি জানানো হলে গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক অলিউর রহমান আশ্বাস দেন তদন্ত করে আর্থিক অব্যবস্থাপনায় যুক্তদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের।
এ বিষয়ে সম্প্রতি সোনালী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখার উপ-মহাব্যবস্থাপক ও ব্যবস্থাপকের সঙ্গে একাধিকবার অফিসে গিয়েও যোগাযোগ করা যায়নি। এমনকি কথা বলতে রাজি হননি অন্য কর্মকর্তারাও।