বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক প্রথম আলোকে বলেন, ‘মেয়েটি সচেতন ছিল বলেই সে বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেয়েছে। বাল্যবিবাহের কুফল নিয়ে প্রচার–প্রচারণার সুফল এটি। আমরা বাল্যবিবাহের ব্যাপারে মেয়েদের সচেতন করতে পেরেছি। এটি আমাদের সফলতা।’
ওই স্কুলছাত্রী জানায়, সে পড়াশোনা করতে চায়। বাল্যবিবাহের কুফল সে জানে। এ জন্য বিয়ে বন্ধ করার জন্য প্রধান শিক্ষককে জানিয়েছে সে।
ইউএনও শেখ আবদুল্লাহ আল সাদীদ প্রথম আলোকে বলেন, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের মাধ্যমে ঘটনাটি সম্পর্কে জানতে পেরে ওই ছাত্রীর বাবাকে ডেকে আনেন তিনি। এরপর মেয়েকে ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে না দেওয়ার অঙ্গীকার করে মুচলেকা দেন ওই ছাত্রীর বাবা।