নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের করা তিনটি আয়কর রেফারেন্স মামলা খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। ওই মামলায় ১৫ কোটি টাকা কর দাবি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ…
নিজস্ব প্রতিবেদক: এবার বেসরকারী ইস্টার্ন ব্যাংকের এফডিআর জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে এক গ্রাহকের মাধ্যমে। কয়েকদিন আগে বাংলাদেশ ব্যাংকে এই সংক্রান্ত একটি অভিযোগও দাযের করেন ভুক্তভুগি। ইনসাইড বিজনেস নিউজের হাতে আসা সেই…
নিজস্ব প্রতিবেদক: একটি গ্রুপের এত বেশি ঋণ নেওয়া এবং একাধিক ব্যাংক একটি গ্রুপের পরিচালনায় থাকা দেশের ব্যাংকিংখাত ও অর্থনৈতিকখাতের জন্য উদ্বেগজনক উল্লেখ করে তিনি বলেন, 'করোনা মহামারি শুরু হওয়ার আগে…
নিজস্ব প্রতিবেদক: ২০২১ সালে র্যাব এর বর্তমান ও সাবেক ৭ কর্মকর্তার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা ছিলো একটি বড় বার্তা। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের মাঠ সমতল করার অংশ হিসেবেই ২০২১ সালেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র…
ভবন নির্মাণের যাবতীয় আইন-কানুন মেনে নকশা অনুমোদনের জন্য আবেদন করতে হয় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) বরাবর। ভবন নির্মাণের এ নিয়ম মেনেই সংস্থাটির আওতাধীন মালিকরা নকশা অনুমোদনের আবেদনও করেন। কিন্তু অনুমোদন পাওয়ার পর নিয়ম ভাঙার অভিযোগ রয়েছে অনেক ভবন মালিকের বিরুদ্ধে। এ কারণে নির্মাণাধীন ও নির্মিত ভবন পরিদর্শন করে নিয়মবহির্ভূত ভবনে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে রাজউক। তবে বিভিন্ন জটিলতার কারণে ও প্রশাসনিক দুর্বলতায় বেশ ধীরগতিতে চলছে উচ্ছেদ কার্যক্রম। এতে বেড়েছে আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে গড়ে ওঠা ভবনের সংখ্যা। নগর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজউককে অবশ্যই উচ্ছেদ কার্যক্রমে গতি বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সক্ষমতাও বাড়াতে হবে। পাশাপাশি সংস্থাটির পরিদর্শক ও পরিচালকদের কাজে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার পরামর্শ দিয়েছেন তারা। রাজউকের মার্চের ইমারত নির্মাণের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ওই মাসে রাজউক ২ হাজার ১১১টি ভবন পরিদর্শন করেছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৩০৮টিতেই ব্যত্যয় পাওয়া গেছে। উচ্ছেদ পরিচালিত হয়েছে মাত্র ১৩৫টি ভবনে, যা পরিদর্শনের তুলনায় অনেক কম বলে মন্তব্য করছেন খোদ রাজউক কর্মকর্তারাই। উচ্ছেদে ধীরগতির বিষয়টি স্বীকার করেছেন সংস্থাটির পরিচালক (উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ ১) প্রকৌশলী মো. মোবারক হোসেন। তিনি বলেন, ‘রাজউকের বেশকিছু সীমাবদ্ধতার কারণেই উচ্ছেদ কার্যক্রমে গতি কমে গেছে। আমাদের বড় সমস্যা…
নিজস্ব প্রতিবেদক: চরম দুর্নীতি আর অনিয়মে নিমজ্জিত এনআরবিসি ব্যাংক। আর এসব দুর্নীতি বাংলাদেশ ব্যাংকের BFIU, FICSD ও DBI -এর তদন্তে ধরা পড়ে। এছাড়াও দুর্নীতি দমন কমিশনের চলমান তদন্তেও বিষয়গুলো ধরে…